মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০১:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
ঈশ্বরদীতে মাধ্যমিক  পর্যায়ে প্রধান শিক্ষক ও এসএমসির সভাপতিদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ঈশ্বরদীতে শ্মশান ও মন্দিরে ধারাবাহিক চুরি ঈশ্বরদী সরকারি কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পাবনার ঈশ্বরদীতে আঞ্চলিক গবেষণা-সম্প্রসারণ পর্যালোচনা ও কর্মসূচী প্রণয়ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে ট্রেনের তেল চুরি ॥  আটক ২ ঈশ্বরদীতে কলেজ ছাত্রীকে যৌন হয়রানি করায় একজনকে আটক করেছে পুলিশ নতুন করে পুকুর কেটে জমি নষ্ট করা যাবে না” লালপুরে মতবিনিময় সভায় “নবাগত ডিসি” বঙ্গভবনের উদ্দেশ্যে পাবনা ছেড়েছেন রাষ্ট্রপতি লালপুরে আশা শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষা সেবিকাদের ২দিন ব্যাপী প্রশিক্ষন কর্মশালা ঈশ্বরদীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীর নাম জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে ঈশ্বরদীতে সংবাদ সম্মেলন

বার্তাকক্ষ
আজকের তারিখঃ মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০১:৪৪ অপরাহ্ন
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আয়েশা খাতুন।

আর্থিক,  সামাজিক ও মানসিক ভাবে হেনস্তার উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা দায়ের ও জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর খুলনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জামানুর রহমানের নাম জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে পাবনার ঈশ্বরদীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) সকাল ১১ টায় ঈশ্বরদী পৌর শহরের পিয়ারপুর এলাকায় নিজ বাড়িতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ভুক্তভোগী পরিবার। ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, আয়েশা খাতুন।

লিখিত বক্তব্যে আয়েশা খাতুন জানান, ২০১৬ সালে তার বড় মেয়ে সেতু খাতুন ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত অবস্থায় পাবনা সদর থানার দুবলিয়া চরপাড়া গ্রামের আব্দুল খালেক মোল্লা নামে এক বয়োজ্যেষ্ঠ লোকের সাথে পরিচিত হয়। এরপর আমার মেয়ের সাথে পাতানো বাপ হিসেবে কৌশলে আমাদের পরিবারের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন খালেক মোল্লা।

একপর্যায়ে তার মাধ্যমে আমার বড় বোন জামাইকে সুইডেন পাঠানোর নামে আব্দুল খালেক মোল্লা চেকের মাধ্যমে প্রায় ৮ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন। দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও বোন জামাইকে আর বিদেশ পাঠাননি। পরবর্তীতে টাকা ফেরত চাইলে আব্দুল খালেক মোল্লা বিভিন্ন টাল বাহানা শুরু করে এবং সম্পর্কের অবনতি শুরু হয়।

আমার বড় বোনের করা প্রতারণার মামলায় বর্তমানে খালেক মোল্লা পাবনা জেল হাজতে রয়েছেন।  তিনি আরও বলেন, আব্দুল খালেক মোল্লা আমার মেয়ে সাথে বাপ পাতলেও পরে কৌশলে তাকে বিয়ে করে। মেয়ের অস্বাভাবিক আচরন দেখে আমরা মেয়েকে পাবনা মানসিক হাসপাতালে ভর্তি  করে ২ মাস চিকিৎসা দেয়।

কিন্তু  অনেক চেষ্টা করেও আমরা মেয়েকে সংশোধন করতে পারিনি।  তারপর খালেক মোল্লা আমার মেয়েকে জিম্মি করে আমাদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের  মিথ্যা মামলা দায়ের করে হেনস্তা করতে শুরু করে।

আয়েশা খাতুনের স্বামী ও জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মচারী মন্টু সরদার বলেন, এত কিছুর পরও আব্দুল খালেক মোল্লা শান্ত হননি। আমাদের আর্থিক মানসিক ও সামাজিকভাবে হেনস্তার পাশাপাশি আমাকে চাকুরীচ্যুত করার উদ্দেশ্যে কিছুদিন আগে এই প্রতারক,  বাটপার, লম্পট আব্দুল খালেক মোল্লা আমার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর খুলনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জামানুর রহমানের নাম জড়িয়ে কাল্পনিক মিথ্যা সংবাদ বিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রচার ও ভুক্তভোগী পরিবারের ব্যানারে লোক দেখানো মানববন্ধন করেছে। আমি বা আমার পরিবারের কেউই এ বিষয়ে সম্পৃক্ত নই। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।

শেয়ার করুন...


এই বিভাগের আরো খবর........
.
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
error: কপি করার অনুমতি নেই !
error: কপি করার অনুমতি নেই !