মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ১১:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
ঈশ্বরদীতে তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন লালপুর উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা ঈশ্বরদী গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে বিদায়-বরণ ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত রূপপুর প্রকল্পের অধিগ্রহণকৃত জমির ফসলের ক্ষতিপূরণ পেলেন আরও ১৭ কৃষক ঈশ্বরদীতে রূপপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিল নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা-১৩ মে নির্বাচন বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের পুস্পার্ঘ অর্পণ ঈশ্বরদীতে তিন লাখ নকল ব্যান্ডরোল-বিড়িসহ গ্রেফতার-১ ঈশ্বরদীর পাকশীতে কেক কেটে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন ঈশ্বরদীতে ডাল গবেষণা কেন্দ্র ও আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস পালিত

ঈশ্বরদীতে কঠোর বিধিনিষেধে বেড়েছে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা

বার্তাকক্ষ
আজকের তারিখঃ মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ১১:৫১ অপরাহ্ন
কর্মহীন জনগোষ্ঠী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মানবেতর জীবনযাপন।

সারাদেশে করোনার সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কঠোর বিধিনিষেধের মেয়াদও দফায় দফায় বাড়ছে। কিন্তু যেভাবে ‘লকডাউন’ বাড়ছে সেভাবে ত্রাণ পৌঁছাচ্ছে না কর্মহীন জনগোষ্ঠীর কাছে।দীর্ঘ ‘লকডাউনে’ কর্ম হারিয়ে এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষ।

‘লকডাউনের’ ফলে ঈশ্বরদীতে দারিদ্রের সংখ্যা বেড়েছে। এসব মানুষের জীবন জীবিকা চালিয়ে নেওয়ার স্বার্থে বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে দেশের বেশিরভাগ দারিদ্র্য মানুষের ডাটাবেজ না থাকায় সহায়তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেকে।

‘লকডাউনের’ মধ্যে সংসার চালানোর জন্য কাজ খুঁজতে লালপুর থেকে এসেছিলেন ঈশ্বরদী কাসেম আলী। তিনি দৈনিক ঈশ্বরদী নিউজকে বলেন, ‘আমার পরিবারে চার জন সদস্য। প্রতিদিনের কাজের টাকা দিয়ে সংসার চলতো। দীর্ঘ ‘লকডাউনে’ কাজ বন্ধ। তাই নতুন কাজের খোঁজ করছি। কাজ না থাকলে কি করে চাল কিনবো? পরিবারের সবাই কী খাবে এই চিন্তায় আছি। ’

শ্রমজীবী আবুল হোসেন বলেন, ‘সংসারে আমিই একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই কাজ নেই। রোজই শ্রমের হাটে আসি। কিন্তু কাজ না পেয়ে খালি হাতে ফিরে যাই। লকডাউনে সরকার নাকি সহায়তা দিচ্ছে? কিন্তু আমি কিছু পাইনি। আবার কারো কাছে চাইতেও পারি না। আগে বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে কাজ করতাম। এখন গ্রামে কেউই কাজের জন্য ডাকে না। তাই বাধ্য হয়েই কাজের সন্ধানে রোজ শহরে আসি। ’

দারিদ্র্য জনগোষ্ঠীর সঠিক ডাটাবেজ না থাকায় সরকারি ত্রাণের বরাদ্দেও বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে। অনেকে প্রয়োজনের বেশি ত্রাণ পাচ্ছে আবার অনেকেই বঞ্চিত হচ্ছে। তাই উপজেলা ভিত্তিক দরিদ্র্য সীমার নিচের মানুষদের একটি ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে। যাতে সরকারি সহায়তা থেকে কেউ বঞ্চিত না হয়। ফলে তাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থা করলে ‘লকডাউন’ অনেকটা সফল হবে। কঠোর বিধিনিষেধের সময় অনুসারে দীর্ঘ সময়ের জন্য তাদের সহায়তা দিতে হবে।

শেয়ার করুন...


এই বিভাগের আরো খবর........
.
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
error: কপি করার অনুমতি নেই !
error: কপি করার অনুমতি নেই !