শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
ঈশ্বরদীতে কোকেন সহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার ঈশ্বরদীতে র‌্যাবের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার ঈশ্বরদীতে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা বৃত্তি বিতরণ ও শেখ রাসেল শিশু পার্ক উদ্বোধন ঈশ্বরদীতে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঈশ্বরদীতে স্বাধীনতা দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে গাঁজা পাচার! গ্রেফতার-১ পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের ২৭ বীর-মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা পাকশী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্দ্যোগে স্বাধীনতা দিবস পালিত ঈশ্বরদীতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গণহত্যা দিবস পালন পাবনায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরির কারখানায় র‌্যাবের অভিযান: ২ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

করোনায় বিপর্যস্ত ভারতের সবচেয়ে ধনী শহর

বার্তা কক্ষঃ
আজকের তারিখঃ শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:২৫ অপরাহ্ন

বার্তা কক্ষ !! ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি হলেও অর্থনৈতিকভাবে এবং বলিউডরে কল্যাণে তারা ঝলমলে শহর হয়ে উঠেছে মুম্বাই। কিন্তু জনসংখ্যা বেশি হওয়ার জেরে এবং করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে সেখানে চরম পরিণতি দেখা দিতে পারে বলে আগে থেকেই সতর্ক করে আসছেন বিশেষজ্ঞরা।

কেবল মুম্বাই শহরে ৫০ হাজারের  বেশি করোনা রোগী পাওয়া গেছে। যা ভারতের মোট আক্রান্তের পাঁচ ভাগের এক ভাগ। এমনকি মুম্বাই শহরে আক্রান্তের সংখ্যা চীনের উহান শহরের তুলনায় অনেক বেশি। আর মুম্বাই যে রাজ্যে আছে, সেই মহারাষ্ট্রে রয়েছে চীনে আক্রান্তের তুলনায় বেশি রোগী।

ভারতে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে দুই লাখ ৯৮ হাজার দু’শ ৮৬ জন এবং মারা গেছে আট হাজার পাঁচশ এক জন।

মুম্বাই অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হলেও সেখানকার বেশিরভাগ সম্পদ অল্প কিছু মানুষের দখলে রয়েছে। তারা চাইলেই বেসরকারি হাসপাতালে কাড়ি কাড়ি টাকা ঢেলে চিকিৎসা নিতে পারছে। তবে, সেখানকার বেশিরভাগ মানুষের হাতে রয়েছে সামান্য সম্পদ।

আক্রান্তদের বেশিরভাগই যাচ্ছে সরকারি হাসপাতালে। সে কারণে এরই মধ্যে সরকারি হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীর চাপ বেড়েছে।

সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক রাজিব সদানন্দ বলেন, এভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলে অল্প সময়ের মধ্যে চিকিৎসা ব্যবস্থার বিপর্যয় সৃষ্টি হবে। মুম্বাইয়ে যে পরিমাণ লোকসংখ্যা, সে অনুসারে হাসপাতালের কাঠামো ঠিক করা নেই।

ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকেও অনবরত পর্যটকরা মুম্বাইয়ে আসেন। সে কারণে অন্য শহরগুলোর তুলনায় মুম্বাই আগেই করোনা রোগীতে ভরে গেছে।

সদানন্দ বলেন, বহু মানুষ ভাইরাস নিয়ে এই শহরে এসেছেন। সেখান থেকে আমাদের সম্প্রদায়ে ভাইরাস ছড়িয়ে গেছে। করোনা ঠেকাতে কর্তৃপক্ষ যখন পদক্ষেপ নিয়েছে; ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। এখানে করোনা থামানোর সুযোগ অনেক কম।

১৮ দশমিক তিন মিলিয়ন মানুষ বসবাস করে মুম্বাইয়ে। এই শহরের রাস্তাতেও মানুষের জটলা লেগে থাকে। বাস, ট্রেন থেকে শুরু করে যানবাহনে লেগে থাকে সমান ভিড়। নিম্ন শ্রেণির মানুষরা বাসাতেও গাদাগাদি করে বসবাস করে। সেখানে করোনার জেরে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখাটাও কঠিন ব্যাপার।


এই বিভাগের আরো খবর........
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
error: কপি করার অনুমতি নেই !
error: কপি করার অনুমতি নেই !