মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
চৈত্র সংক্রান্তি আজ পহেলা বৈশাখ বরণে প্রস্তুত ঈশ্বরদী উপজেলা প্রশাসন ঈদ এলেও তাদের স্বপ্ন বাড়ি যায় না ঈশ্বরদীতে ঈদ বাজারে শেষ মুহূর্তে বিক্রি বেড়েছে প্রসাধনী সামগ্রীর ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পিতা : চির বিদায় ঈশ্বরদীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময় সভা ঈশ্বরদীতে মুড়ির ফ্যাক্টরি সহ তিন প্রতিষ্ঠানে অভিযান,জরিমানা ৮০ হাজার টাকা ঈশ্বরদীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস পালিত ঈশ্বরদীতে ধানক্ষেত থেকে মেছো বাঘ উদ্ধার রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অগ্রগতি পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানী বিষয়ক উপদেষ্টা

ঈশ্বরদী বাজারে এক ডাবের দাম ১০০ টাকা

বার্তাকক্ষ
আজকের তারিখঃ মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
ঈশ্বরদী বাজার রোডে ইসলামি ব্যাংকের সামনে থেকে তোলা ছবি।

ডাবের সর্বোচ্চ দাম ঈশ্বরদীতে একদিকে চলছে রোজার মাস, অন্যদিকে প্রচণ্ড দাবদাহ। সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের সময় অধিকাংশ মানুষ চাইছেন একটু ফল খেতে। কিন্তু ঈশ্বরদীতে অন্যান্য নিত্য পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়েই বেড়েছে তরমুজ, ডাব, কলা, তাল, আনারস, বাঙ্গির দাম। বাজারে আম আসতে শুরু করলেও দামের জন্য কিনতে পারছেন না ক্রেতারা।

সোমবার (৩ মে) ঈশ্বরদী বাজারের ভিন্ন বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আকারভেদে প্রতি পিস ডাব ৭০ টাকা থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। কোনো কোনো বিক্রেতা ডাব একটু বড় হলেই তার দাম হাঁকছেন শত টাকা। যা স্মরণকালের সর্বোচ্চ হওয়ায় অনেকেই না কিনে ফিরে যাচ্ছেন। বিক্রেতারা বলছেন, এই গরমে ডাবের চাহিদা অনেক বেশি। কিন্তু সেই চাহিদা অনুযায়ী ডাবের সরবরাহ অত্যন্ত কম।

দীর্ঘ দিন ধরে খরার কারণে এবার নারকেল গাছে ফলন খুবই কম উৎপাদন হয়েছে। যে কারণে দাম অনেক বেশি। কেউ কেউ বলছেন, ইফতারে মানুষ ডাবের পানি খেতে চায়। কিন্তু ডাবের সরবরাহ খুবই কম। এ কারণে ডাবের দাম বাড়তি। ঈশ্বরদী বাজার এলাকার ডাব বিক্রেতা ঘুন্টু ইসলাম বলেন, গত কিছু দিন আগেও ডাব পাইকারি কেনা সম্ভব হয়েছে ৫০/৬০ টাকা পিস। কিন্তু এখন তা কিনতে হচ্ছে ৭০ থেকে ৯০ টাকায়। ফলে বাধ্য হয়ে দাম বাড়াতে হচ্ছে। তার ভাষ্যমতে, প্রচণ্ড খরায় এবার গ্রামের নারকেল গাছে ডাব কম ধরেছে।

গ্রামের পর গ্রাম ঘুরেও কাঙ্ক্ষিত ডাব মিলছে না। অথচ প্রচণ্ড গরমে সেই ডাবের চাহিদাই বেশি। শুধু ডাবই নয়, এই গরমে মৌসুমি ফল তরমুজের দাম শুরু থেকেই রয়েছে আকাশচুম্বী। এই ফলের দাম কমানোর জন্য কোন স্থানে আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু ফলাফল তেমন একটা হয়নি। বর্তমানে এক কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। ঈশ্বরদী বাজারে তরমুজের সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলেও দামের কোন হেরফের হচ্ছে না। বাজারে অন্যান্য মৌসুমি ফলের মধ্যে সবে উঠতে শুরু করেছে আম, লিচু। ফলন এখনো পর্যন্ত ভালো হলেও দাম অনেক বেশি।

প্রতি কেজি আমের দাম ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত চাওয়া হচ্ছে ক্রেতার কাছে। বাজারে আম কিনতে আসা তরিকুল ইসলাম বলেন, আমের দাম শুনেই চলে যেতে হচ্ছে। এতো দামে এখন আম কেনার সমর্থ অনেকেরই নেই। আর লিচু প্রতি ঝুপা দাম ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত চাওয়া হচ্ছে ক্রেতার কাছে।  গত সপ্তাহ হলো বাজারে তাল আসতে শুরু করেছে। তালের একটি শ্বাস এখন ৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাঙ্গি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা পিস, আনারস প্রতি কেজি ৬০ টাকা ।


এই বিভাগের আরো খবর........
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
error: কপি করার অনুমতি নেই !
error: কপি করার অনুমতি নেই !